সভ্য হবো কবে ———————– সভ্য হবো কবে জানা নেই! মানবিকতার মানদণ্ডের পারদ আজ গভীর তলানিতে! সহিষ্ণুতার কৃষ্টি অভিধান থেকে মুছে গেছে কবে! নিজ বিশ্বাসে চলবে চারপাশ! নয়তো ক্ষমতার জোরে সবকিছু
শৈল্পিক ছুরি বিলাসী দিন – মার্শাল ইফতেখার আহমেদ একা থেকে আরো একা করে দিতে আমাকে সার্থক হয়েছিল সে রমণী, ধর্মান্ধ দলের ট্রেডমার্ক আঘাতের মতো আমার অস্তিত্ব কেটেছিল বারবার তার শৈল্পিক
খোলা আকাশ ]] তাবেদার রসুল বকুল এতো বড় খোলা আকাশআমি কেন তোমায় দেখিনাতুমি মেঘ হয়ে উড়ে যাচ্ছোতুমি কি তাহলে মেঘমেঘ হয়ে আছো খোলা আকাশে। ম্যানচেসটার, ১০ সেপ্টেম্বর
অবিবেচক ভালোবাসাকিশোর সেদিন কেন আসলেনা?অনেক ক্ষণ বসেছিনু,খুঁচা খুঁচা দাড়ি,চোখে আহাজারীআর অপেক্ষা শুধুই তোমার।আগে পিছু ভাবিনি,লাজ শরম জানিনে,ভয় ডর রেখেছি মাথার বাহিরেআর তোমার আগমন কেমনঅন্তরের করিডোরে।অপেক্ষা অপেক্ষাআর অপেক্ষা শুধুই তোমার জন্য।রোদ্র
“সুশীল না কুশীল”রচনায়: সুশীল অর্থ বিবেকে গর্ত,কখনো বুঝিনি আগে;এখন দেখি তারা মেকি,মাটির পুতলা লাগে। তারা অন্ধ, ভালো মন্দদেখতে পায় না চোখে;ফ্যাসিবাদের ধ্যান ধারণাধারণ করে বুকে। আসলে তারা ফ্যাসিস্ট দ্বারাতৈরী একটা
“সুশীল না কুশীল” সুশীল অর্থ বিবেকে গর্ত,কখনো বুঝিনি আগে;এখন দেখি তারা মেকি,মাটির পুতলা লাগে। তারা অন্ধ, ভালো মন্দদেখতে পায় না চোখে;ফ্যাসিবাদের ধ্যান ধারণাধারণ করে বুকে। আসলে তারা ফ্যাসিস্ট দ্বারাতৈরী একটা
আমি বেসামাল আমি বেসামাল উদ্ধত এক ঘূর্ণি,যখন যা মন চায় রোষে করি তা চূর্ণি!চুয়ান্ন বছরের লালিত স্বপ্নথোড়াই করি আমি গ্রাহ্য।বাবাকে এখন বদলাতে হবেতাকে লাগে এখন মহা অসহ্য! আমি মহা তাণ্ডব,
ঋণ কি দিয়ে শুধবো বলো পৃথিবীর ঋণগুনে গুনে এসে গেছে মৃত্যুর দিন।মুখ ঢাকা পাপেরা আজ দগদগে ক্ষতরক্ত-পূঁজের মতো ঝরে অবিরত- –তবু শেষ হয় না যে- এ পাপের বোঝাপৃথিবী ই তুলে
এই সব রাত… মাঝরাতে আজ ঘুম ভেঙে গেলেজানালা দিয়ে বাইরে চেয়ে দেখলাম,পাশের সুউচ্চ ভবনটায়,এখনও জেগে আছে অনেক চোখএ শহরে নিদ্রাহীন মানুষের সংখ্যা এত! কোনও ফ্ল্যাটে জ্বলছে দিনের আলো, কোনটায় একটা
ভূল করেও ভূলনা ভূল করেও ভূলনা শ্রাবণ অভিসারবর্ষায় থৈ থৈ মাঠ ঘাট ডুব সাঁতার,তখনো ফলবর্তী হয়নি মগজফলবর্তী হইনি দেহের পেলবতার ভাঁজ!কারুকার্যে পরিপূর্ণ নই আমরাঅফুটন্ত পাঁপড়ি জড়ায়নি পরাগ ভ্রমরা। তবুও হৃদয়