জানা যায় গত ২৮ শে অক্টোবর আল জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসা’র মহা পরিচালক আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামজা কে (মুজাদ্দিদ) সন্ত্রাসী বাহিনীরা জোর করে ইস্তফা নিয়ে মাদ্রাসা হতে বের করে দেয়। এর পর থেকে মাদ্রাসার শিক্ষক এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের কে নানা ধরনের হুমকি ধমকি এবং বিভিন্নভাবে টর্চারিং করে যাচ্ছে জামিয়া পটিয়ার এদারি কর্তৃক পরিচালিত সন্ত্রাসীরা, এতে সাধারণ ছাত্রজনতা কয়েকবার অভিযোগ করেন আবু তাহের নদভী সাহেব কে, পরে তিনি কোনো পদক্ষেপ’ না নিলে ছাত্রজনতা উত্তেজিত হয়ে পড়ে।
জানা যায় কিছুদিন আগে মাওলানা আবু তাহের নদভী সাহেব কিছু ছাত্রদের’কে বিনা অপরাধে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কারের এলান করেন’ এইসব শুনে ছাত্রদের অবিভাবকরা মাদ্রাসায় আসলে তাদের কে মাদ্রাসায় ডুকতে নিষেধ করে মুজাদ্দিদ বাহিনী। এতে করে গত ২৮ জানুয়ারী আবার ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়, এরেই পরিপেক্ষিতে মাদ্রাসায় অবস্থানরত মহেশখালী’র এক ছাত্রকে নির্মম ভাবে দেশীয় অস্ত্র(লাঠি, লোহার রড, দা, ক্রিস) দ্বারা আঘাত করেন’ আহত ছাত্র এর নাম মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম বলে জানা যায়, তিনি জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসা’র দাওরাহাদীস এর ছাত্র।
জানা যায় তাকে প্রথমিক চিকিৎসার এর জন্য প্রথমে পটিয়া সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করান, পরে অবস্থার অবনতি হলে চকরিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান, অবস্থা ক্রিটিকাল হওয়ার কারণে সেখান থেকে আজ সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল হাসপাতালে রেফার করেন চিকিৎসকরা, মেডিকেল রিপোর্টে জানা গেলো অতিরিক্ত আঘাত করার কারণে তার হাত,মুখ,কোমড়সহ তার “কিডনিতে” ও সমস্যা দেখা দেয়, বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওনি ভর্তি অবস্থায় আছেন।
উক্ত ঘটনা তদন্ত করিলে আরো জানা যায় যে….. আরিফের সাথে তার আরো কয়েকজন সহপাঠী (কামাল,হুজাইফা,হুসাইন, তৈয়ব উল্লাহ,শহিদুল ইসলাম, হুমাইদ,ওবায়দুল হক) মুজাদ্দিদ বাহিনীর হামলার শিকার হোন।”
Leave a Reply