দেশের রাজনীতিতে চলমান সংকট নিরসনে প্রয়োজন সর্বদলীয় সংলাপ বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, অংশগ্রহন মূলক, গস্খহনযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন এখন জনগনের আকাংখা। দেশের মানুষ নিজের ভোটারাধিকার প্রয়োগ করতে চায়।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে পার্টির শীর্ষ নেতৃদ্বয় এসব কথা বলেন।
তারা বলেন, শুধুমাত্র সংঘাতের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন হলো সংলাপ। আলোচনার টেবিলে বসেই সমস্যার সমাধান হওয়া প্রয়োজন। কোনো কিছু চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা কখনো কোন শুভ ফলাফল বয়ে আনবে না, আনতে পারে না। ১৯৯০ সালে প্রণীত তিনজোটের রূপরেখায় বলা হয়েছিল ভবিষ্যতের সমস্যা সমাধানে আলাপ-আলোচনা করেই সমাধান করবে রাজনৈতিক দলগুলো। কিন্তু, দু:খজনক হলেও সত্য ৯০এর পর আজ পর্যন্ত কোন সমস্যার সমাধান টেবিলে আলোচনার মাধ্যমে করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন সম্মানিত রাজনীতিবিদরা। যার ফলশ্রæততেই ১/১১ তে দেশকে বিরাজনীতি করণের পক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
দেশের বর্তমান সংকটময় রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে নেতৃদ্বয় বলেন, সংকট সমাধানে অবিলম্বে জাতীয় সংলাপ প্রয়োজন। আর সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে সামনের দিনে জাতিকে চরম মুল্য দিতে হতে পারে। রাষ্ট্র-সমাজ ও গণতন্ত্রের যে কোন সংকট থেকে উত্তরণে সংলাপের কোন বিকল্প নাই। রাজনৈতিক যেকোনো সমস্যা সমাধানে আলোচনা প্রয়োজন। যািদও বাংলাদেশের রাজনীতিতে এই সংস্কৃতি একেবারেই অনুপস্থিত।
তারা আরো বলেন, বাংলাদেশ ন্যাপ দল হিসেবে সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধানে বিশ্বাসী। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে অশুভ শক্তি দেশের মানুষের কাঁধে বসে পড়তে পারে। তাতে রাজনীতির কারোরই মঙ্গল হবে না। দেশের যে অবস্থা বিরাজ করছে তা কোনো ভাবেই কাম্য নয়। সমঝোতা ছাড়া এই পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ সম্ভব নয়। আর সমঝোতার জন্য সংলাপই একমাত্র পথ। আর সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে সামনের দিনে রাজনৈতিক দলগুলোকে অনেক বেশী মুল্য পরিশোধ করতে হতে পারে।
নেতৃদ্বয় বলেন, আকাশছোঁয়া স্বপ্ন, দিগন্ত বিস্তৃত প্রত্যাশা নিয়ে এদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আজ সেই স্বপ্ন ও প্রত্যাশা ধ্বংসের পথে। দুর্নীতির মরন ব্যাধিতে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতবিক্ষত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আজ পদদলীত। বহুদলীয় রাজনীতি যদি না থাকে তাহলে সমাজ রাষ্ট্রে অশুভ ও অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান ঘটতে বাধ্য। আর অশুভ শক্তির উত্থান হচ্ছে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভুল নীতির কারণে।News 12-10-2023
রাজনৈতিক সংকট নিরসনে প্রয়োজন সর্বদলীয় সংলাপ : বাংলাদেশ ন্যাপ
দেশের রাজনীতিতে চলমান সংকট নিরসনে প্রয়োজন সর্বদলীয় সংলাপ বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, অংশগ্রহন মূলক, গস্খহনযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন এখন জনগনের আকাংখা। দেশের মানুষ নিজের ভোটারাধিকার প্রয়োগ করতে চায়।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে পার্টির শীর্ষ নেতৃদ্বয় এসব কথা বলেন।
তারা বলেন, শুধুমাত্র সংঘাতের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন হলো সংলাপ। আলোচনার টেবিলে বসেই সমস্যার সমাধান হওয়া প্রয়োজন। কোনো কিছু চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা কখনো কোন শুভ ফলাফল বয়ে আনবে না, আনতে পারে না। ১৯৯০ সালে প্রণীত তিনজোটের রূপরেখায় বলা হয়েছিল ভবিষ্যতের সমস্যা সমাধানে আলাপ-আলোচনা করেই সমাধান করবে রাজনৈতিক দলগুলো। কিন্তু, দু:খজনক হলেও সত্য ৯০এর পর আজ পর্যন্ত কোন সমস্যার সমাধান টেবিলে আলোচনার মাধ্যমে করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন সম্মানিত রাজনীতিবিদরা। যার ফলশ্রæততেই ১/১১ তে দেশকে বিরাজনীতি করণের পক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
দেশের বর্তমান সংকটময় রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে নেতৃদ্বয় বলেন, সংকট সমাধানে অবিলম্বে জাতীয় সংলাপ প্রয়োজন। আর সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে সামনের দিনে জাতিকে চরম মুল্য দিতে হতে পারে। রাষ্ট্র-সমাজ ও গণতন্ত্রের যে কোন সংকট থেকে উত্তরণে সংলাপের কোন বিকল্প নাই। রাজনৈতিক যেকোনো সমস্যা সমাধানে আলোচনা প্রয়োজন। যািদও বাংলাদেশের রাজনীতিতে এই সংস্কৃতি একেবারেই অনুপস্থিত।
তারা আরো বলেন, বাংলাদেশ ন্যাপ দল হিসেবে সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধানে বিশ্বাসী। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে অশুভ শক্তি দেশের মানুষের কাঁধে বসে পড়তে পারে। তাতে রাজনীতির কারোরই মঙ্গল হবে না। দেশের যে অবস্থা বিরাজ করছে তা কোনো ভাবেই কাম্য নয়। সমঝোতা ছাড়া এই পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ সম্ভব নয়। আর সমঝোতার জন্য সংলাপই একমাত্র পথ। আর সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান না হলে সামনের দিনে রাজনৈতিক দলগুলোকে অনেক বেশী মুল্য পরিশোধ করতে হতে পারে।
নেতৃদ্বয় বলেন, আকাশছোঁয়া স্বপ্ন, দিগন্ত বিস্তৃত প্রত্যাশা নিয়ে এদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আজ সেই স্বপ্ন ও প্রত্যাশা ধ্বংসের পথে। দুর্নীতির মরন ব্যাধিতে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতবিক্ষত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আজ পদদলীত। বহুদলীয় রাজনীতি যদি না থাকে তাহলে সমাজ রাষ্ট্রে অশুভ ও অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান ঘটতে বাধ্য। আর অশুভ শক্তির উত্থান হচ্ছে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভুল নীতির কারণে।
Leave a Reply